কারারক্ষীদের সহায়তায় জেলে বসে জঙ্গি কার্যক্রম
কারাবন্দী জঙ্গিদের কার্যক্রমে সাময়িক ছেদ পড়লেও কিছু কারারক্ষীর সহায়তায় তারা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সঙ্গীদের কারণে কিছু বন্দী কারাগারের বাইরে থাকাকালীন সময়ের চেয়েও বেশি উগ্র হয়ে উঠেছে।
সমাজের ধর্মীয় কুসংস্কার, জঙ্গীবাদ ও অনৈতিকতার এক অদম্য(অপ্রতিরোধ্য) ব্লগার ও লেখক।ধর্ম ব্যবসায়ীদের মুখোষ উন্মোচন ও ধর্মান্ধতার কবলে পড়ে সমাজ ও জনজীবন বিধ্বংসকারী কার্যকলাপ থেকে মানুষকে রক্ষা করাই তার লেখার মূল ভাষ্য।
একাধারে তিনি প্রকাশিত করেন অসংখ্য অগ্নিঝরা প্রতিবাদী লেখা।
এছাড়াও তিনি অবদান রাখেন বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়ন মূলক কাজে।পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন যুব সংঘটনের সাথে যুক্ত আছেন যারা সমাজের অসহায় মানুষগুলোর বিভিন্ন প্রকার সহযোগিতামূলক কাজ করে থাকে।
কারাবন্দী জঙ্গিদের কার্যক্রমে সাময়িক ছেদ পড়লেও কিছু কারারক্ষীর সহায়তায় তারা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সঙ্গীদের কারণে কিছু বন্দী কারাগারের বাইরে থাকাকালীন সময়ের চেয়েও বেশি উগ্র হয়ে উঠেছে।
সারা বিশে^ই আজ ধর্মীয় স্বাধীনতার আকাল চলছে। জঙ্গিবাদের উত্থান আতঙ্কজনক অবস্থায়। ধর্মের নামে তাদের তাÐব বিশ^কে অশান্ত করে রেখেছে। বিশে^ বর্তমানে ৭০০ কোটি মানুষের বাস। এই ৭০০ কোটি মানুষের
জঙ্গিবাদ বা ধর্মীয় উগ্রবাদ উত্থানের কারণ কী? মোটাদাগে দুটি কারণকে তুলে আনা যায়। একটা হচ্ছে- হতাশা । প্রতিশোধস্পৃহা । আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে সঠিক শিক্ষার অভাব । দীর্ঘদিন নির্যাতন নিপীড়ন শোষণ
সহিংস উগ্রবাদ বর্তমানে বিশ্বব্যাপী এক ভয়াবহ সামাজিক সমস্যার নাম। সারা বিশ্বের মানুষ আজ এটি নিয়ে উৎকণ্ঠিত এবং উদ্বিগ্ন। এর ভয়ংকর ছোবলে বিশ্ব আজ ক্ষতবিক্ষত। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে আমাদের
কিছু বক্তা ইসলামের নামে বিভিন্ন মাহফিল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উসকানি ও বিভ্রান্তি ছড়িয়ে দিচ্ছেন। ফেসবুক ও ইউটিউবে তাঁদের সেই বক্তব্য রাতারাতি ভাইরাল হয়ে যাচ্ছে। এসব বক্তব্য শুনে সাধারণ
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অনন্ত লড়াই চলছে। আপাতত থামার কোনো লক্ষণ নেই। আল কায়েদা দুর্বল হয়েছে তো ইসলামিক স্টেটের (আইএস) উত্থান। সিরিয়ায় আইসিস পর্যুদস্ত হচ্ছে তো আফ্রিকায় বোকো হারামের অস্ত্র ঝনঝন
সন্ত্রাসবাদ বিশ্বের প্রাচীনতম ঘটনাগুলোর একটি। কালের পরিক্রমায় এটি বিভিন্ন সময়ে নিজের রূপ বদলে ফিরে এসেছে নতুন আঙ্গিকে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী রাজনৈতিক, মতাদর্শগত বা ধর্মীয় উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য সহিংসতা বা
গত ৩ কিংবা ৪ দশকে প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে দ্বিগুণ, আর বিপরীতে দাখিল মাদ্রাসা সংখ্যা বেড়েছে ৮ গুণ। সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী বেড়েছে দ্বিগুণ আর দাখিল মাদ্রাসায় বেড়েছে
মাধ্যম হয়ে দাড়ায়। ইসলাম ধর্ম শান্তির ধর্ম, মানবতার ধর্ম। অথচ কয়েকটি সংগঠন ধর্মকে পুঁজি করে দেশের মধ্যে অশান্তি শুরু করেছে। বাংলাদেশে আজকে হেফাজত যা করছে তা কিন্তু নতুন নয়।
আমরা জানি ভারত ধর্ম নিরপক্ষ রাষ্ট্র।ধর্ম নিরপক্ষ রাষ্ট্রের মানে হিন্দুত্ববাদ রাষ্ট্র নয় সেটাও আমরা জানি। প্রত্যেক ধর্মীয় গোষ্টি তাদের স্বীয় ধর্ম পালন করবে স্বাধীন এবং সুন্দর ভাবে।রাষ্ট্র কারো উপর
টানাপোড়েনে যে ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, তাতে এ ধরনের সংগঠনের বিস্তার হওয়ার ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে, শাসকগোষ্ঠীর সঙ্গে মধ্যমপন্থী ধর্মীয় দলগুলোর দূরত্ব আরও বাড়ছে, যা সংঘাতময় পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।
ধর্ম ও রাষ্ট্রের অবস্থান, তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক, মানুষে মানুষে সৌহার্দ্যমূলক সম্পর্ক, পারস্পরিক সম্মানবোধ ও অধিকারের স্বীকৃতি এবং তার বাস্তব প্রয়োগ, গণতন্ত্রের প্রাথমিক ও মৌলিক মাপকাঠি- এসব বিষয় নিয়ে শত
বাংলাদেশের বর্তমান সংবিধানে দু’টি ধারা পারস্পরিক বিরোধপূর্ণ, যেমন সংবিধানের ১২ অনুচ্ছেদ ও ২ক অনুচ্ছেদ একে অপরের সাথে সাংঘর্ষিক। যেখানে সংবিধানের ১২ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ধর্ম নিরপেক্ষতা নীতি, কিন্তু ২ক
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এখনো রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় কালোতালিকাভুক্ত এ সংগঠনটির পত্রিকা বিক্রি ও বিলি হচ্ছে। বিশেষ করে পুরান ঢাকার শহিদনগর এলাকায় নারীরা পাঁচ টাকা মূল্যে এই পত্রিকা
জঙ্গিবাদ দমনে বাংলাদেশ সরকার ২০০৯ সালে অ্যান্টি টেররিজম অ্যাক্ট পাস করে এবং হলি আর্টিজান হামলা পরবর্তী ২০১৬ সালে কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি) গঠন করে। জঙ্গিবাদের মতো ভয়াবহ
বাংলাদেশকে একটি সুস্থ ও স্বাভাবিক জনবান্ধব দেশে পরিণত করাটাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।ড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এই ধর্মীয় উগ্রবাদের কারণে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশ যে নেতিবাচক পরিচিতি পাচ্ছে সে বিষয়ে কি আমরা অবগত
সরকারের সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বলেছে, দেশের ছোট-বড় যেসব জঙ্গিগোষ্ঠী রয়েছে, তাদের আর্থিক নেটওয়ার্ক অত্যন্ত শক্তিশালী। শুধু দেশের অভ্যন্তর থেকেই নয়, বিদেশ থেকেও দেদার আসছে অর্থ। এই অর্থ তারা প্রকাশ্যে কিছু
গত ২০১৬ সালের ১ জুলাই রাতে গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গিরা কুপিয়ে ও গুলি করে ২০ জন দেশি-বিদেশি নিরীহ মানুষকে হত্যা করে। তাদের উদ্ধার করতে গিয়ে দুইজন পুলিশ কর্মকর্তাও নিহত
সাধারণত উগ্রবাদ মানে জোর করে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠির মতবাদ অপরের ওপর চাপিয়ে দেওয়াকে বোঝায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, সামাজিক, রাজনৈতিক কিংবা ধর্মীয় চরম বিশ্বাস ধারণ করা, অন্যের মতামত ও বিশ্বাসের স্বাধীনতাকে
প্রচারের বিষয়, প্রেক্ষাপট প্রতিবেদনে বলা হয়, উগ্রবাদী এসব চ্যানেলে আলোচনার বিষয়বস্তুর মধ্যে রয়েছে মুসলিমদের ওপর নির্যাতনের খবর, ভারত ও হিন্দু জনগোষ্ঠী, কাশ্মীর পরিস্থিতি, গণতন্ত্র, অসাম্প্রদায়িকতা, নারীবাদ, জাতিসংঘ ও বাংলাদেশ সরকারবিরোধী
সমাজের ধর্মীয় কুসংস্কার, জঙ্গীবাদ ও অনৈতিকতার এক অদম্য(অপ্রতিরোধ্য) ব্লগার ও লেখক।ধর্ম ব্যবসায়ীদের মুখোষ উন্মোচন ও ধর্মান্ধতার কবলে পড়ে সমাজ ও জনজীবন বিধ্বংসকারী কার্যকলাপ থেকে মানুষকে রক্ষা করাই তার লেখার মূল ভাষ্য।
একাধারে তিনি প্রকাশিত করেন অসংখ্য অগ্নিঝরা প্রতিবাদী লেখা।
এছাড়াও তিনি অবদান রাখেন বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়ন মূলক কাজে।পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন যুব সংঘটনের সাথে যুক্ত আছেন যারা সমাজের অসহায় মানুষগুলোর বিভিন্ন প্রকার সহযোগিতামূলক কাজ করে থাকে।
কারাবন্দী জঙ্গিদের কার্যক্রমে সাময়িক ছেদ পড়লেও কিছু কারারক্ষীর সহায়তায় তারা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সঙ্গীদের কারণে কিছু বন্দী কারাগারের বাইরে থাকাকালীন সময়ের চেয়েও বেশি উগ্র হয়ে উঠেছে।
সারা বিশে^ই আজ ধর্মীয় স্বাধীনতার আকাল চলছে। জঙ্গিবাদের উত্থান আতঙ্কজনক অবস্থায়। ধর্মের নামে তাদের তাÐব বিশ^কে অশান্ত করে রেখেছে। বিশে^ বর্তমানে ৭০০ কোটি মানুষের বাস। এই ৭০০ কোটি মানুষের
জঙ্গিবাদ বা ধর্মীয় উগ্রবাদ উত্থানের কারণ কী? মোটাদাগে দুটি কারণকে তুলে আনা যায়। একটা হচ্ছে- হতাশা । প্রতিশোধস্পৃহা । আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে সঠিক শিক্ষার অভাব । দীর্ঘদিন নির্যাতন নিপীড়ন শোষণ
সহিংস উগ্রবাদ বর্তমানে বিশ্বব্যাপী এক ভয়াবহ সামাজিক সমস্যার নাম। সারা বিশ্বের মানুষ আজ এটি নিয়ে উৎকণ্ঠিত এবং উদ্বিগ্ন। এর ভয়ংকর ছোবলে বিশ্ব আজ ক্ষতবিক্ষত। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে আমাদের
কিছু বক্তা ইসলামের নামে বিভিন্ন মাহফিল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উসকানি ও বিভ্রান্তি ছড়িয়ে দিচ্ছেন। ফেসবুক ও ইউটিউবে তাঁদের সেই বক্তব্য রাতারাতি ভাইরাল হয়ে যাচ্ছে। এসব বক্তব্য শুনে সাধারণ
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অনন্ত লড়াই চলছে। আপাতত থামার কোনো লক্ষণ নেই। আল কায়েদা দুর্বল হয়েছে তো ইসলামিক স্টেটের (আইএস) উত্থান। সিরিয়ায় আইসিস পর্যুদস্ত হচ্ছে তো আফ্রিকায় বোকো হারামের অস্ত্র ঝনঝন
সন্ত্রাসবাদ বিশ্বের প্রাচীনতম ঘটনাগুলোর একটি। কালের পরিক্রমায় এটি বিভিন্ন সময়ে নিজের রূপ বদলে ফিরে এসেছে নতুন আঙ্গিকে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী রাজনৈতিক, মতাদর্শগত বা ধর্মীয় উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য সহিংসতা বা
গত ৩ কিংবা ৪ দশকে প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে দ্বিগুণ, আর বিপরীতে দাখিল মাদ্রাসা সংখ্যা বেড়েছে ৮ গুণ। সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী বেড়েছে দ্বিগুণ আর দাখিল মাদ্রাসায় বেড়েছে
মাধ্যম হয়ে দাড়ায়। ইসলাম ধর্ম শান্তির ধর্ম, মানবতার ধর্ম। অথচ কয়েকটি সংগঠন ধর্মকে পুঁজি করে দেশের মধ্যে অশান্তি শুরু করেছে। বাংলাদেশে আজকে হেফাজত যা করছে তা কিন্তু নতুন নয়।
আমরা জানি ভারত ধর্ম নিরপক্ষ রাষ্ট্র।ধর্ম নিরপক্ষ রাষ্ট্রের মানে হিন্দুত্ববাদ রাষ্ট্র নয় সেটাও আমরা জানি। প্রত্যেক ধর্মীয় গোষ্টি তাদের স্বীয় ধর্ম পালন করবে স্বাধীন এবং সুন্দর ভাবে।রাষ্ট্র কারো উপর
টানাপোড়েনে যে ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, তাতে এ ধরনের সংগঠনের বিস্তার হওয়ার ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে, শাসকগোষ্ঠীর সঙ্গে মধ্যমপন্থী ধর্মীয় দলগুলোর দূরত্ব আরও বাড়ছে, যা সংঘাতময় পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।
ধর্ম ও রাষ্ট্রের অবস্থান, তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক, মানুষে মানুষে সৌহার্দ্যমূলক সম্পর্ক, পারস্পরিক সম্মানবোধ ও অধিকারের স্বীকৃতি এবং তার বাস্তব প্রয়োগ, গণতন্ত্রের প্রাথমিক ও মৌলিক মাপকাঠি- এসব বিষয় নিয়ে শত
বাংলাদেশের বর্তমান সংবিধানে দু’টি ধারা পারস্পরিক বিরোধপূর্ণ, যেমন সংবিধানের ১২ অনুচ্ছেদ ও ২ক অনুচ্ছেদ একে অপরের সাথে সাংঘর্ষিক। যেখানে সংবিধানের ১২ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ধর্ম নিরপেক্ষতা নীতি, কিন্তু ২ক
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এখনো রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় কালোতালিকাভুক্ত এ সংগঠনটির পত্রিকা বিক্রি ও বিলি হচ্ছে। বিশেষ করে পুরান ঢাকার শহিদনগর এলাকায় নারীরা পাঁচ টাকা মূল্যে এই পত্রিকা
জঙ্গিবাদ দমনে বাংলাদেশ সরকার ২০০৯ সালে অ্যান্টি টেররিজম অ্যাক্ট পাস করে এবং হলি আর্টিজান হামলা পরবর্তী ২০১৬ সালে কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি) গঠন করে। জঙ্গিবাদের মতো ভয়াবহ
বাংলাদেশকে একটি সুস্থ ও স্বাভাবিক জনবান্ধব দেশে পরিণত করাটাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।ড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এই ধর্মীয় উগ্রবাদের কারণে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশ যে নেতিবাচক পরিচিতি পাচ্ছে সে বিষয়ে কি আমরা অবগত
সরকারের সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বলেছে, দেশের ছোট-বড় যেসব জঙ্গিগোষ্ঠী রয়েছে, তাদের আর্থিক নেটওয়ার্ক অত্যন্ত শক্তিশালী। শুধু দেশের অভ্যন্তর থেকেই নয়, বিদেশ থেকেও দেদার আসছে অর্থ। এই অর্থ তারা প্রকাশ্যে কিছু
গত ২০১৬ সালের ১ জুলাই রাতে গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গিরা কুপিয়ে ও গুলি করে ২০ জন দেশি-বিদেশি নিরীহ মানুষকে হত্যা করে। তাদের উদ্ধার করতে গিয়ে দুইজন পুলিশ কর্মকর্তাও নিহত
সাধারণত উগ্রবাদ মানে জোর করে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠির মতবাদ অপরের ওপর চাপিয়ে দেওয়াকে বোঝায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, সামাজিক, রাজনৈতিক কিংবা ধর্মীয় চরম বিশ্বাস ধারণ করা, অন্যের মতামত ও বিশ্বাসের স্বাধীনতাকে
প্রচারের বিষয়, প্রেক্ষাপট প্রতিবেদনে বলা হয়, উগ্রবাদী এসব চ্যানেলে আলোচনার বিষয়বস্তুর মধ্যে রয়েছে মুসলিমদের ওপর নির্যাতনের খবর, ভারত ও হিন্দু জনগোষ্ঠী, কাশ্মীর পরিস্থিতি, গণতন্ত্র, অসাম্প্রদায়িকতা, নারীবাদ, জাতিসংঘ ও বাংলাদেশ সরকারবিরোধী
প্রফেশনাল ব্লগার ও সাংবাদিক। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন।